Nijhoom Majumder একজন বিশিষ্ট আইনজীবী, লেখক এবং গবেষক, যিনি বাংলাদেশের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে তার পেশাগত দক্ষতার জন্য পরিচিত। তিনি আইন এবং মুক্তিযুদ্ধ-সম্পর্কিত গবেষণায় বিশেষ অবদান রেখেছেন। নিঝুম তার লেখনীতে ঐতিহাসিক এবং সমসাময়িক বিষয়গুলো নিয়ে গভীর বিশ্লেষণ করেন।
সূচী:
একনজরে Nijhoom Majumder-নিঝুম মজুমদার-হারপিক মজুমদার:
পূর্ণ নাম | Nijhoom Majumder-নিঝুম মজুমদার |
বিকৃত নাম | হারপিক মজুমদার |
পিতা | অ্যাডভোকেট গোলাম সারওয়ার মজুমদার (বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী) |
মাতা | জানা যায়নি |
স্ত্রী | লিসা |
সন্তান | পুত্র ইথান এবং কন্যা ফিওনা |
নিঝুম মজুমদারের শ্বশুর | জানা যায়নি |
জন্ম তারিখ | জানা যায়নি |
ফেসবুক নাম | Nijhoom Majumder-নিঝুম মজুমদার |
বাড়ি | তিনি বাংলাদেশের হলেও বর্তমানে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন। |
পেশা | আইনজীবী, লেখক, গবেষক। |
উচ্চতা | জানা যায়নি |
ওজন | জানা যায়নি |
বয়স | সরাসরি উল্লেখ নেই, তবে মধ্যবয়স্ক বলে ধারণা। |
ফেসবুক পেজ লিংক | ক্লিক করুন |
ইনস্টাগ্রাম লিংক | জানা যায়নি |
ইউটিউব লিংক | জানা যায়নি |
ওয়েবসাইট লিংক | ক্লিক করুন |
জিমেইল | nijhoommajumder.fb@gmail.com |
মোবাইল নং | +44 7447 526971 |
নিঝুম মজুমদার ধর্ম | ইসলাম |
জন্ম এবং শিক্ষাজীবন:
নিঝুম মজুমদারের শৈশব কেটেছে একটি শিক্ষিত পরিবারে, যেখানে তার পিতা গোলাম সারওয়ার মজুমদার বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের একজন অভিজ্ঞ আইনজীবী ছিলেন। শৈশব থেকেই তিনি লেখালেখি এবং ন্যায়বিচারের প্রতি আকৃষ্ট হন। পরবর্তীতে তিনি আন্তর্জাতিক পর্যায়ে শিক্ষা গ্রহণ করেন এবং যুক্তরাজ্যে তার পেশাগত জীবন শুরু করেন।
পেশাগত জীবন:
নিঝুম মজুমদার একজন আন্তর্জাতিক আইনজীবী হিসেবে কাজ করেছেন। তিনি অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস সুপ্রিম কোর্ট এবং নিউজিল্যান্ড হাইকোর্টের সদস্য ছিলেন। বর্তমানে তিনি যুক্তরাজ্যে আইনজীবী হিসেবে কর্মরত রয়েছেন।
নিঝুম মজুমদার বই:
নিঝুম মজুমদার তার লেখনীতে মুক্তিযুদ্ধ এবং আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের বিচার প্রক্রিয়া নিয়ে কাজ করেছেন। তার বিখ্যাত বইগুলোর মধ্যে রয়েছে—
- “একাত্তরের ঘাতকদের বিচারে মুসলিম আইডেন্টিটির অপব্যবহার” (২০১৮)
- এই বইয়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় ইসলামকে অপব্যবহারের দিকগুলো তুলে ধরেছেন।
- “আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল: বিবাদী পক্ষের অদ্ভুত সাক্ষীগুলো” (২০২০)
- এই বইটি মুক্তিযুদ্ধ এবং আদালতের প্রসঙ্গে বিভিন্ন ভুল ধারণার সমালোচনা করে।
- “আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল: প্রোপাগান্ডা ও উত্তর” (২০২১)
- এই বইয়ে আন্তর্জাতিক ট্রাইব্যুনাল নিয়ে প্রচারিত ভুল তথ্যের জবাব দেওয়া হয়েছে।
তার লেখাগুলোতে ঐতিহাসিক সত্য এবং রাজনৈতিক বিশ্লেষণ মিলেমিশে একটি সমৃদ্ধ কাঠামো তৈরি করে।
- তাইজুল ইসলাম: একজন প্রতিভাবান বাংলাদেশী ক্রিকেটার
- ইসকনের চিন্ময় কৃষ্ণ দাস প্রভু: হিন্দু জাগরণ ও আধ্যাত্মিক নেতৃত্বের এক অনন্য দৃষ্টান্ত
- ঢামেকের ভুয়া চিকিৎসক পাপিয়া আক্তার স্বর্ণা: এক চাঞ্চল্যকর ঘটনা । papia akter sorna 2024
- বৈভব সূর্যবংশী: ভারতীয় ক্রিকেটের উদীয়মান তারকা । Vaibhav Suryavanshi Rising star of Indian cricket
- নিঝুম মজুমদার-হারপিক মজুমদার কে ? কেন তাকে এই নামে ডাকা হয় ? Why is Nijhoom Majumder called Harpik Majumdar 2024?
পরিবার এবং ব্যক্তিগত জীবন:
নিঝুম মজুমদার ব্যক্তিগত জীবনে অত্যন্ত দায়িত্বশীল একজন ব্যক্তি। তার স্ত্রী লিসা, পুত্র ইথান এবং কন্যা ফিওনার সঙ্গে তিনি যুক্তরাজ্যে বসবাস করেন। পরিবারের পাশাপাশি তার পেশাগত এবং সাহিত্যিক জীবনে ভারসাম্য রক্ষায় তিনি প্রশংসিত।
প্রভাব এবং অবদান:
নিঝুম মজুমদারের বই এবং গবেষণা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস তুলে ধরতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে। তার কাজগুলো আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সঠিক বার্তা ছড়িয়ে দিতে সাহায্য করেছে এবং মুক্তিযুদ্ধের সঠিক চিত্র উপস্থাপন করেছে।
নিঝুম মজুমদারকে হারপিক মজুমদার কেন বলা হয়:
নিঝুম মজুমদারকে “হারপিক মজুমদার” নামে ডাকার কারণ বেশ কয়েকটি। মূলত, এটি একটি উপহাসমূলক নাম, যা তার কিছু বিতর্কিত মন্তব্য এবং কর্মকাণ্ডের জন্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাকে দেওয়া হয়েছে। তিনি ধর্ম, সমাজ, এবং রাজনীতি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে তর্কবিতর্কে জড়িয়েছেন এবং সমালোচনার শিকার হয়েছেন।
১. ধর্মীয় বিতর্ক ও সমালোচনা: নিঝুম মজুমদার বিভিন্ন সময়ে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে মন্তব্য করেছেন, যা অনেকের কাছে আপত্তিজনক এবং কটূক্তিমূলক মনে হয়েছে। বিশেষ করে কাদিয়ানী সম্প্রদায়কে সমর্থন করার জন্য তিনি সমালোচিত হন। এটি একটি বড় কারণ, যার জন্য তাকে বিদ্রূপ করে এই নাম দেওয়া হয়।
২. বিভিন্ন বিষয় নিয়ে মত প্রকাশ: তিনি বিভিন্ন রাজনৈতিক ও সামাজিক ইস্যুতে সক্রিয়ভাবে মতামত দেন। এ ধরনের মতামত প্রায়ই বিতর্ক সৃষ্টি করে। এর ফলে অনেকে মনে করেন, তিনি শুধু আলোচনায় থাকার জন্য বিভিন্ন ইস্যুতে “নাক গলান”।
৩. হারপিক উপমা: “হারপিক মজুমদার” নামটি তার সমালোচকদের দেওয়া, যা একটি পরিচ্ছন্নতার পণ্যের প্রতি ইঙ্গিত করে। সমালোচকরা বোঝাতে চান যে তিনি বিতর্কিত বিষয়ে মন্তব্য করে আলোচনাকে “পরিষ্কার” করার চেষ্টা করেন, কিন্তু এটি প্রায়শই উল্টো প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
উপসংহার:
নিঝুম মজুমদার একজন প্রখ্যাত আইনজীবী, লেখক এবং গবেষক, যিনি আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ও মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ কাজ করেছেন। তিনি বাংলাদেশের পাশাপাশি যুক্তরাজ্যে বাস করছেন এবং তার পিতার মতো আইনজীবী পেশায় সফল। তার লেখনী এবং পেশাগত জীবন বাংলাদেশের সমাজ ও আইন বিষয়ে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখে চলেছে। নিঝুম মজুমদারের কাজ বিশ্বব্যাপী তার চিন্তা-ভাবনা ছড়িয়ে দিতে সহায়তা করছে।
নিঝুম মজুমদার কিভাবে হারপিক মজুমদার হলেন ?
নিঝুম মজুমদারকে “হারপিক মজুমদার” নামে ডাকার পেছনে মূলত তার ধর্মীয় ও রাজনৈতিক বিতর্কিত মন্তব্য এবং কর্মকাণ্ডের জন্য তাকে বিদ্রূপ করে এই নামটি দেওয়া হয়েছে। তিনি ধর্ম ও রাজনীতি নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিতর্কিত মতামত দিয়েছেন, যা অনেকের কাছে অসঙ্গত এবং আপত্তিকর মনে হয়েছে। এর ফলে তার সমালোচকরা তাকে “হারপিক মজুমদার” বলে ডাকেন, একটি পরিচ্ছন্নতার পণ্যের প্রতি ইঙ্গিত করে যা তার সমালোচকদের মতে, তার মন্তব্যগুলো সামাজিক পরিবেশকে “পরিষ্কার” করার বদলে আরও উত্তেজনা সৃষ্টি করে।
নিঝুম মজুমদার হিন্দু নাকি মুসলিম ?
নিঝুম মজুমদার মুসলিম ছিলেন বলে জানা যায়। তার পিতা গোলাম সারওয়ার মজুমদার একজন পরিচিত মুসলিম আইনজীবী ছিলেন। নিঝুম মজুমদারের পরিবার ধর্মীয় এবং সামাজিকভাবে ইসলামী মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তবে তার ধর্মীয় বিশ্বাস এবং সম্পর্ক বিভিন্ন সময়ে বিতর্কের সৃষ্টি করেছে, বিশেষ করে তার কিছু মন্তব্য এবং সমাজ ও ধর্ম নিয়ে বিশ্লেষণের কারণে।